Not known Factual Statements About durga
Not known Factual Statements About durga
Blog Article
ভয়শত্রুঘ্নবচনশ্চাকারঃ পরিকীর্তিত।।[৩] ”
Surviving manuscripts through the 14th-century supply guidelines for Durga Puja, though historic information suggest the royalty and rich family members for being sponsoring significant Durga Puja general public festivities, due to the fact at least the sixteenth-century.
Sin perder el discernimiento ni el cuestionamiento, la devoción hace que nos inclinemos ante la vida presente dentro y fuera de nosotros.
Besides the Durga-puja, Durga is celebrated on a number of other times on the 12 months. She can be a central determine while in the Pageant of Navrati as well as the harvests of Spring and Tumble.
Unable to tolerate his tyranny, the gods combined their energies to develop Goddess Durga, who possessed huge electricity and was Geared up with different weapons and tools supplied by distinct gods.
Within this perception, she demonstrates the power of most goddess figures to act courageously on the planet, and at the same time be topics of devotion and wonder.
চন্দনকাঠের দুর্গা মূর্তি, মুর্শিদাবাদ থেকে প্রাপ্ত, বর্তমানে ভারতীয় জাদুঘর, কলকাতায় রক্ষিত আছে দেবী দুর্গা শাক্তমতে সর্বোচ্চ আরাধ্য দেবী, বৈষ্ণব মতে তাকে ভগবান বিষ্ণুর অনন্ত মায়া হিসাবে আখ্যা দেওয়া হয় এবং শৈবমতে দুর্গাকে শিবের অর্ধাঙ্গিনী পার্বতী । বৈদিক সাহিত্যে দুর্গার উল্লেখ পাওয়া যায়। কেনোপনিষদে বর্ণিত উমা(পার্বতী) হৈমবতীকে দুর্গা হিসাবেই আখ্যায়িত করা হয়েছে। ভাগবতে শ্রীকৃষ্ণের যোগমায়াকে দুর্গার একটি স্বরূপ আখ্যা দেওয়া হয়েছে যিনি হরির সহায়িকা শক্তি তথা শিবভক্তিপ্রদায়িনী। এইগুলো ছাড়াও দুর্গাদেবীর বর্ণনা মহাভারতের বিরাট পর্ব ও অন্যান্য পুরাণে পাওয়া যায়। দেবী দুর্গার ভিন্ন ভিন্ন অবতার সমূহ হল: কালিকা, নন্দা, ভ্রামরী, শাকম্ভরী, রক্তদন্তিকা, কৌশিকী, ভীমা, উগ্রচণ্ডা, ভদ্রকালী, কাত্যায়নী, শান্তা দুর্গা, অজিতা, অপরাজিতা ইত্যাদি। ভারতীয় উপমহাদেশের বাইরে[সম্পাদনা]
सर्वाबाधा प्रशमनं त्रैलोक्यस्याखिलेश्वरि। एवमेव त्वया कार्यमस्मद्दैरिविनाशनम्।।
পূর্ব ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, অসম, বিহার, উড়িষ্যা, ঝাড়খণ্ডে দুর্গাপূজা বহুলভাবে উদ্যাপন করা হয়; উত্তর ভারতে এটি নবরাত্রি হিসাবে পালন করা হয়। ভারতীয় উপমহাদেশের একাধিক রাষ্ট্র দুর্গাপূজা পালন করে এবং বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুরাও সকলে দুর্গাপূজা পালন করে। সাধারণত আশ্বিন মাসের শুক্লপক্ষের ষষ্ঠ দিন তথা ষষ্ঠীর থেকে আরম্ভ করে দশমী পর্যন্ত হয়ে থাকে এই দুর্গোৎসব। এই পাঁচ দিন যথাক্রমে দুর্গা ষষ্ঠী, মহাসপ্তমী, মহাষ্টমী, মহানবমী ও বিজয়া দশমী নামে পরিচিত। এই পক্ষটিকে দেবীপক্ষ নামেও জানা যায়। পূর্ববর্তী অমাবস্যার দিন এই দেবীপক্ষের সূচনা হয়, একে মহালয়াও read more বলা হয়ে থাকে; আর পূর্ণিমার দিনটিকে লক্ষ্মী পূজার দিন হিসাবে গণ্য করা হয় ।
Profit: Chanting of this mantra relieves a person’s boy or girl from spectral difficulties and destructive souls. Maa Durga will shower his blessings on the child. The mantra will eliminate any unfavorable Power which is disturbing the kid.
Durga appeared in the event the gods were being struggling to subdue a demon who was threatening all the globe. Separately, the gods had been unable to defeat the demon. They summoned Durga and gave her all their weapons. The battle went on and on, extended by The reality that Mahisha constantly improved styles.
Each of the gods merged gave Durga a bodily form when she arose being a spirit within the sacred Ganga’s waters. Lord Shiva sculpted her confront, even though Indra sculpted her torso. Chandra established her breasts, whilst Brahma designed her enamel. Bhudevi moulded her lower torso, Varuna sculpted her thighs and knees, and Agni sculpted the Goddess’s eyes.
I come across it very challenging to differentiate the male deities from the feminine types as well. I think it has something to do with artist's type decision and maybe these "feminine" attributes help make these deities look extra captivating to worshippers and followers.